বাচ্চাদের বদ নজর কাটানোর দোয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
প্রিয় পাঠক অনেকেই গুগলের সার্চ দিয়ে থাকেন বাচ্চাদের বদ নজর কাটানোর দোয়া এবং
কুদৃষ্টি থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে। তো আজকে আমি আপনাদের বাচ্চাদের বদ নজর
কাটানোর দোয়া এবং কুদৃষ্টি থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো।
আপনার যদি জানার ইচ্ছে থাকে বাচ্চাদের বদ নজর কাটানোর দোয়া এবং কুদৃষ্টি
থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে তাহলে আমাদের পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত
পড়ুন।
তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের বদ নজর কাটানোর দোয়া এবং
কুদৃষ্টি থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে। আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়লে
জানতে পারবেন বাচ্চাদের বদ নজর কাটানোর দোয়া এবং কুদৃষ্টি থেকে বাঁচার
উপায় সম্পর্কে । তাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ান অনুরোধ রইল।
প্রিয় পাঠক অনেকেই গুগলের সার্চ দিয়ে থাকেন নজর লাগলে কি করতে হয় সম্পর্কে। তো
আজকে আমি আপনাদের নজর লাগলে কি করতে হয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। আপনার
যদি জানার ইচ্ছে থাকেনজর লাগলে কি করতে হয়সম্পর্কে তাহলে আমাদের পোস্টটি শুরু
থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক নজর লাগলে কি করতে হয়
সম্পর্কে। আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়লে জানতে পারবেন নজর লাগলে কি করতে
হয় সম্পর্কে তাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ান অনুরোধ রইল।
নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন যদি কোন সৃষ্টি দেখে
কেউ যদি খুব বেশি আবির্ভূত হয়ে আগ্রাসির দৃষ্টিতে বরাক্ষসের দৃষ্টিতে
বা হিংসাত্মক দৃষ্টিতে দেখলে তাকে বদ নজর বলা হয়। এই বদ নজরের
ফলে বা বধ দৃষ্টির ফলে সেই ব্যক্তি বা বস্তু ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে
ইসলামে তার দৃষ্টান্ত রয়েছে। কোন ব্যক্তি বা বস্তুর ওপর যদি কারও বদ নজর
হয় তাহলে করনীয় কি? এ বিষয়ে গ্রাম অঞ্চলে অনেকের রয়েছে যার মনে করেন সোনা বা
রুপা ধোয়া বদ নজর লাগা ব্যক্তি বা বস্তু ধুয়ে দিলে বদ নজর কেটে যায় এটার
কোন ভিত্তি নেই।
আবার গ্রামের কৃষকেরা মনে করেন তার জমিতে ভালো ফসল হলে অন্যের বদ নজরে তাদের ফসল
নষ্ট হয়ে যাবে সেজন্য তারা মাটির পাতিলে কালি মাখিয়ে তারা তাদের জমিতে
রেখে আসে তারপরে তারা মনে করেন কালো পাতিল দেওয়ার ফলে তাদের জমিতে বদ নজর লাগবে
না। আবার অনেকে বিভিন্ন পশুর হাড় ব্যবহার করেন যেগুলো
ইসলামের বিশ্বাসের কোন দৃষ্টির সাথে সমতুল্য নাই। আবার এর কোন কোনটি আমাদের
শিরকের দিকে নিয়ে যায়।
বদ নজর যেহেতু সত্য। নবী করিম(সাঃ) নিজে তার নাতিদের বদনাজ এর থেকে বাঁচার জন্য
দোয়া পাঠ করতেন। আমরা বদ নজর থেকে বাঁচার জন্য দুটি উপায় অবলম্বন করতে
পারি (১) যদি কোন ব্যক্তির বদ নজর লাগে তাহলে যদি আপনাদের কারো কাছ থেকে
পানি পড়া চাই তাহলে পানি পরিয়ে দিতে হবে।
মুসলিম হাদিসে ২১৮৮নম্বর হাদিসে নবী করীম (সাঃ) বলেছেন তোমাদের
কারো কাছে যদি কেউ বদ নজর থেকে বাঁচার জন্য পানি পড়া চাই তাহলে তোমরা দিও
কেননা তাতে তার যদি উপকার হয়।
আপনাদের যদি মনে হয় যার থেকে বদ নজর লেগেছে তার হাত ধোয়া বা শরীরের যে কোন
একটি অঙ্গ ধরা পানি দিয়ে যার নজর লেগেছে তার শরীর ধুয়ে দিলে বদ নজর কেটে যায়।
তার থেকে পানি নেওয়া যদি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় তাহলে সে যেখানে বসেছে সেই স্থান
থেকে ভিজাতে কাপড় নিয়ে যার বদলে গেছে তার শরীর মুছে দিতে হবে। (২) বদ নজর
থেকে বাঁচার জন্য আরেকটি উপায় হচ্ছে কোরআনে বিভিন্ন আয়াত পাঠ করা যার
মাধ্যমে বদ নজর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
বদ নজর থেকে বাঁচার জন্য সূরা ফালাক এবং নাস । বদ নজর থেকে বাঁচার জন্য মোহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোরআনের এই দুটি সূরা নাযিল হওয়ার পর
থেকে প্রতিনিয়ত এ দুটি সূরা পাঠ করতেন।
নবী করিম (সাঃ) বলেন তোমরা যদি বদ নজর থেকে বাঁচতে চাও তাহলে
প্রতিনিয়ত তোমরা সূরা ফালাক এবং নাস পাঠ করো। তাহলে আপনারা বুঝতে পারলেন নজর লাগলে কি করতে হয়।
বাচ্চাদের নজর লাগলে কি করতে হয়
প্রিয় পাঠক অনেকেই গুগলের সার্চ দিয়ে থাকেন বাচ্চাদের নজর লাগলে কি করতে হয় সে
বিষয় সম্পর্কে। তো আজকে আমি আপনাদের বাচ্চাদের নজর লাগলে কি করতে হয় সে বিষয়
সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। আপনার যদি জানার ইচ্ছে থাকে বাচ্চাদের নজর লাগলে কি
করতে হয় সে বিষয় সম্পর্কে তাহলে আমাদের পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত
পড়ুন।তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের নজর লাগলে কি করতে হয় সে বিষয়
সম্পর্কে। আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়লে জানতে পারবেন বাচ্চাদের নজর লাগলে
কি করতে হয় সে বিষয় সম্পর্কে ।
বদ নজর সত্যি কেননা বদ নজরের কারণে বাচ্চাদের শরীর রোগ আক্রান্ত হয়ে যায়
এবং অসুস্থ হয়ে পড়ে। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লামের চাচাতো ভাইয়ের সন্তানেরা যখন অনেক অসুস্থ তখন তিনি তার
ভাইয়ের বউকে বলেন তোমার তোমার সন্তানদেরকে খাদ্যের অভাব তাদের শরীল এমন কেন তার
ভাইয়ের থেকে যখন বললেন আমার ছেলেদের অনেক বেশি বদ নজর লাগে যার জন্য তাদের
শরীল কেমন। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন তাহলে তুমি তোমার
বাচ্চাদেরকে বদনজর থেকে বাঁচানোর জন্য ঝাড় - ফুক দাও।
বাচ্চাদের বদ নজর রাখতে পারে সেই জন্য বাচ্চাদের কখনো কারো সামনে উলঙ্গ করে
রাখবেন না আবার খালি গায়ে রাখা যাবে না। কারণ বদ নজরের কারণে বাচ্চাদের অনেক
ধরনের রোগের সৃষ্টি হতে পারে। যার থেকে বদ নজর লাগবে তার শরীরের পানি দিয়ে
বাচ্চার শরীর ধুয়ে দিতে হবে। আর আরেকটি উপায় হল সূরা ফালাক এবং সূরা নাস
পাঠ করে ঝাড় ফুক দিতে হবে অথবা পানি পরিয়ে বাচ্চাকে খাওয়াতে হবে তার ফলেই
আপনার বাচ্চার বদ নজর থেকে বাঁচতে পারবেন। বাচ্চাদের বদ নজর থেকে বাঁচার দোয়া
হলো"উইজুকুমা বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিন ওয়া হাম্মাতিন ওয়া
মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাতিন"
নজর দোষ কাটানোর দোয়া
বদ নজর তখনই লাগে যখন আপনি কোন জিনিস বা বস্তুর উপর খুব বেশি আবির্ভূত হয়ে
যখন আপনি রাক্ষসী দৃষ্টিতে বা হিংসাত্মক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলে বা দেখলে
তখন তাকে বদ নজর বলে। আর বদনজর সত্যি। কারো বদ নজর লাগলে সে সেই বদ নজরের
কারণে বিভিন্ন রকমের রোগে আক্রান্ত হতে পারে। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম কুরআনে ফালাক এবং নাস নাজিল হওয়ার পর সকল প্রকার বদ নজর থেকে
বাঁচার জন্য সুরা ফালাক এবং নাস পাঠ করতেন।
আমাদের অনেকের রয়েছে যাদের সন্তানদের বদ নজর লাগার কারণে অসুস্থ হয়ে পড়ে যার
ফলে আমরা তাদেরকে তাড়াতাড়ি ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়। কিন্তু কোরআন শরীফে এমন
একটি আয়াত রয়েছে যে আয়াতটি পাঠ করে শিশুকে পানি পরিয়ে দিলে অথবা শিশুকে ফু
দিয়ে দিলে শিশু বদ নজর থেকে মুক্তি পেতে পারে।
দোয়াটি হল ঃওয়া ইয়াকা দুল্লাজিনা কাফারু লাইউজলিকুনাকা বি আবছারিহিম
লাম্মা সামিউজজিকরা ওয়াকুলুনা ইন্নাহু লামাজ নুন।আরেকটি দোয়া হলঃ"উইজুকুমা বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিন ওয়া হাম্মাতিন ওয়া
মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাতিন"আপনাদের যাদের বদ নজর লেগেছে মনে করছেন তারা সূরা ফালাক এবং নাস পাঠ করার
পরে এই আয়াতটি পাঠ করে নিজের শরীরে ফু দিয়ে অথবা পানি পরিয়ে পান
করলে বদ নজরে লক্ষণ থেকে বাঁচা যায়।
নবী করীম(সাঃ) তার নাতিদের যাতে বদ নজর না লাগে সেজন্য তিনি সবসময় এই
দোয়াটি পাঠ করতেন যার ফলে বদ নজর এবং রোগ ব্যাধি থেকে হেফাজত করার জন্য
আল্লাহর কাছে দোয়া করতেন। দোয়া করার জন্য আয়াতটি পাঠ করতেন
"আ উযু বিকালিমা তিল্লা হিত-তা স্মাতি মিন কুল্লি শাইত্বা নিও ওয়া
হা স্মাহ ওয়া মিন কুল্লি আইনিল লা ম্মাহ"
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার নাতিদের কখনো তাবিজ পড়াতেন না
তিনি ঝাড় ফু দিয়ে বদ নজর থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতেন। বদ নজর
থেকে বাঁচার জন্য বেশি বেশি করে আল্লাহর কাছে দোয়া প্রার্থনা করতে হবে এবং পাঁচ
ওয়াক্ত নামাজ পড়তে হবে এবং সব সময় সূরা ফালাক এবং নাস পাঠ করতে হবে।
বদ নজর থেকে বাঁচার দোয়া
ইসলামের দৃষ্টিতে বদনজর তখনই লাগে যখন কেউ কোন জিনিস বা বস্তুর ওপর খুব বেশি
আবির্ভূত হয়ে তখন যদি সে রাক্ষসী দৃষ্টিতে বা হিংসাত্মক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে
তখন তাকে বদ নজর বলে। বদ নজর বাচ্চাদের বেশি লাগে তেমনি বড়দেরও বদ নজর লাগে।
"যখন আপনার বদ নজর লাগবে তখন হাদিস হল আপনাকে সেই ব্যক্তির কাছ থেকে তার
ব্যবহৃত পানি দিয়ে আপনার সমস্ত শরীর ধুয়ে ফেলা"
তাছাড়াও আরো হাদিস রয়েছে যেগুলো আমাদের জানা প্রয়োজন। যে দোয়া গুলো পাঠ করলে
আমরা বদ নজর থেকে বাঁচতে পারি।"উইজুকুমা বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিন ওয়া হাম্মাতিন ওয়া
মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাতিন"যার বাংলা অর্থ এই শয়তান কীটপতঙ্গ ও বধ নজর হতে তোমাদেরকে আল্লাহর প্রসঙ্গে
কালেমা সমূহের আশ্রয় দিচ্ছি।
বাচ্চাদের বদ নজর কাটানোর দোয়া
"উইজুকুমা বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিন ওয়া হাম্মাতিন ওয়া
মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাতিন" যার বাংলা আর্থ হলোঃ এই শয়তান কীটপতঙ্গ ও বধ নজর হতে তোমাদেরকে আল্লাহর প্রসঙ্গে কালেমা সমূহের
আশ্রয় দিচ্ছি। (বুখারি, হাদিসঃ৩৩৭১)
মুখ দোষের পানি পড়ার দোয়া
প্রিয় পাঠক অনেকেই গুগলের সার্চ দিয়ে থাকেন মুখ দোষের পানি পড়ার দোয়া। তো
আজকে আমি আপনাদের মুখ দোষের পানি পড়ার দোয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো।
আপনার যদি জানার ইচ্ছে থাকে মুখ দোষের পানি পড়ার দোয়া সম্পর্কে তাহলে আমাদের
পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক মুখ দোষের পানি পড়ার দোয়া সম্পর্কে।
আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়লে জানতে পারবেন মুখ দোষের পানি পড়ার
দোয়া সম্পর্কে । তাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ান অনুরোধ রইল।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত
একটি দোয়া রয়েছে মুখ দোষে থেকে বাঁচার জন্য। এই দোয়াটি নবী করীম
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পাঠ করতেন। এই দোয়াটি তিরমিজি শরীফে ২০০৭
নম্বর হাদিসে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে নবী করীম (সাঃ)
হাসান এবং হুসাইন (রাঃ)এর মায়ের জন্য মুখ দোষ থেকে বাচাঁর জন্য এই দোয়াটি পরতেন
।
নবী করীম (সাঃ) যে দোয়াটি করতেন তার বাংলা অনুবাদ হলো এই যে " আল্লাহর
পরিপূর্ণ কল্যাণময় কালামের মাধ্যমে প্রতিটি শয়তানের হাত থেকে এবং অনিষ্ঠকারী
অধিষ্ঠি হতে আল্লাহ তোমার কাছে প্রার্থনা করছি। নবী করিম (সাঃ) তার
দুই নাতি হাসান এবং হুসাইন (রাঃ) মুখ দোষ থেকে বা শয়তান থেকে মুক্ত থাকতে
পারে সেই জন্য নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই দোয়াটি পাঠ করতেন।
লেখকের শেষকথাঃ বাচ্চাদের বদ নজর কাটানোর দোয়া এবং কুদৃষ্টি থেকে
বাঁচার উপায়
প্রিয় পাঠক আপনারা এতক্ষন পড়ছিলেন বাচ্চাদের বদ নজর কাটানোর দোয়া এবং
কুদৃষ্টি থেকে বাঁচার উপায় বিস্তারিত আলোচনা করেছি।আশা করি আমার আজকের এই
পোস্টটি বাচ্চাদের বদ নজর কাটানোর দোয়া এবং কুদৃষ্টি থেকে বাঁচার উপায়
সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝতে পারবেন। আপনি যদি প্রতিদিন নতুন নতুন ইসলামিক বিষয়
তথ্য জানতে চান তাহলে আমার এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন। যদি আপনার ভালো লেগে থাকে
তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। আর এতক্ষণ আমাদের পোস্টটি পড়ার জন্য
ধন্যবাদ।
তৌহিদ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url