উইন্ডোজ ১১ এর জন্য আপনি যে ২৫ টি বৈশিষ্ট্য পরীক্ষা করা উচিত বিস্তারিত জানুন

Microsoft প্রথম যখন উইন্ডোজ ১১ ঘোষণা করেন এটি বিল ২২০০০.৫১ এবং ২২০০০.১০০ সহ কিছু উদাহরণ উইন্ডোজ 11 প্রিভিউ প্রকাশ করেন যেটি উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের কাছে সমস্ত বৈশিষ্ট্য গুলো ভালো লেগেছিল । আপনি যদি পরবর্তী প্রজন্মের জন্য ওএস আপগ্রেড করার জন্য উত্তেজিত হন তবে কিভাবে উইন্ডোজ ১০ থেকে উইন্ডোজ ১১ আপগ্রেড সে সম্পর্কেই আজকের আর্টিকেলটি লেখা । উইন্ডোজ ১১ যে নতুন বৈশিষ্ট্য গুলো আমরা জানতে পেরেছি যা আপনারও জানা উচিত গোপনীয় বৈশিষ্ট্য থেকে শুরু করে প্রধান গুলি পর্যন্ত আমরা এখানে উইন্ডোজ ১১ এর সমস্ত নতুন বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করব

উইন্ডোজ কোম্পানি নতুন ভাবে ডিজাইন করে এবং স্টার্ট মেনু , এবং অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার থেকে শুরু করে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সমর্থন , অটো এইচ ডি আর এবং আরো অনেক কিছুর পরিবর্তন করে যার মধ্যে ২৫ টি নতুন পরিবর্তন আনে উইন্ডোজ ১১ আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লে সেগুলো বুঝতে পারবেন ।

আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব উইন্ডোজ ১১ এর নতুন স্টার্ট মেনু সম্পর্কে। আপনি যদি আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনিও বুঝতে পারবেন উইন্ডোজ 11 নতুন স্টার্ট মেনু সম্পর্কে। উইন্ডোজ ১১ নতুন স্টার্ট মেনু সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন । উইন্ডোজ ১১ এর নতুন বৈশিষ্ট্য গুলোর মধ্যে লাঞ্চার-স্টাইলের সবচেয়ে নতুন হলো স্টার্ট মেনু । Microsoft এর পরবর্তী জেনারেশন ডেক্সটপ  ওএসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সাধারণত স্টার্ট মেনুর বিপরীতে নতুন স্টার্ট মেনু মাইক্রোসফট এটিকে ডাকছে ট্রাকব্রের কেন্দ্র বসে । একে অপরের সাথে সংযোগ করা এবং প্রস্তাবিত অ্যাপস গুলোর সাথে এটি একটি ফ্লাইআউট ডিজাইন করে। এখন পর্যন্ত আমরা যারা এটি ব্যবহার করেছি তারা সবাই এটিকে ভালো বলেছে । এটা আমাদের অতি শীঘ্রই ডকুমেন্টের জন্য এক্সেস , ছবি এবং দূরত্ব অ্যাপস গুলো ইন্সটল করে দেয় । তাছাড়াও আপনি আপনার মাউস দিয়ে মেনুতে ঘোরাতে পারেন এবং এটি আপনার অতীতের ডকুমেন্টের উপর ভিত্তি করে কয়েকটি প্রস্তাবিত অ্যাপ অফার করবে। সবদিক থেকে আমি চিন্তা করি নতুন স্টার্ট উইন্ডোজ ১১ এর সেরা একটি সিস্টেম । এটি আমাদের প্রশ্নগুলোকে দূরত্ব স্মার্ট ভাবে সমাধান করে এবং কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করে । কেন্দ্রীয়ভূত এবং লাঞ্চার স্টাইলের স্টার্ট মেনু নিয়ে চিন্তিত ব্যবহারকারীদের জন্য আপনি লাইভ সমর্থন পুরনো উইন্ডোজ ১০ স্মার্ট মেনুতে ফিরিয়ে নিয়ে যায় ।

আজকের এই পোস্টের দ্বিতীয় অংশে আমরা আলোচনা করব উইন্ডোজ ১১ দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্যটি সম্পর্কে । এটি একটি ডিভাইসের ভাষা অনুসরণ করে যা আমরা মোবাইলে ও এসে দেখছি এবং আমি গুরুত্বপূর্ণ সিস্টেম তোগোলের জন্য এই মোবাইলে প্রথম পদ্ধতি পছন্দটি করি । নতুন অ্যাকশন সেন্টার খুলতে আপনি কেবলমাত্র ওয়াইফাই  , ভলিউম , এবং ব্যাটারি , ক্লিক করতে হবে । এটি উজ্জ্বলতা এবং বলেও স্লাইডার সহ তো প্রয়োজনীয় পদ্ধতি গুলো নিয়ন্ত্রণ করে এবং আপনি আগের মত টোগল যোগ করতে পারেন । এছাড়াও আরো অনেক নতুন মজার বিষয় রয়েছে সেগুলো হলো যে ব্লুটুথ সংযোগটি অনেক দ্রুত , এবং আপনার ডিভাইসটিকে যুক্ত করার জন্য আপনার সেটিং এর ভিতরে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না । পেজ সমর্থন সহ একটি পরিচ্ছন্ন ডিজাইনের এগুলো কেউ রাখে এবং উত্তর দেওয়া বা পরিষ্কার করার জন্য যথেষ্ট জায়গা থাকে । উল্লেখ করার মতো নয় নতুন একশন সেন্টারটি উইন্ডোজ ১০ অ্যাকশন সেন্টারের অগোছালো এসএমএসের তুলনায় প্রক্রিয়াশীল ।