সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

প্রিয় পাঠক , আসসালামু আলাইকুম আশা করি রহমতে ভালোই আছেন । আজকের এই পোস্টটিতে আমরা আলোচনা করব সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে। আপনারা যারা সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে। আজকের পোস্টটি যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক সালাতুল হাজত নামাজের নিয়মও ফজিলত সম্পর্কে। আজকের এই পোস্টটি পড়লে আপনি  সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন এবং সঠিকভাবে আমল করতে পারবেন ।

পোস্ট সূচিপত্র ঃসালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন 

সালাতুল হাজত নামাজ কি?

হাজত শব্দের অর্থ  প্রয়োজন প্রয়জন, সালাতুল হাজত মনে হল প্রয়োজনের সালাত। পৃথিবীতে এমন কোন মানুষ নেই যার কোন চাওয়া বা প্রয়োজন নেই। আল্লাহ তাআলার কাছে বিশেষ কোনো চাওয়া , চাহিদা , প্রয়োজনে , আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করার জন্য যে সালাত  আদায় করা  তাকে বলা হয় সালাতুল হাজত  । 

সালাতুল হাজত নামাজ সম্পর্কে হাদিসে কোন কিছু বর্ণিত না থাকলেও মৌলিক প্রেক্ষিতে সালাতুল হাজত বা প্রয়োজনের প্রেক্ষিতে এ বিষয়টি প্রমাণিত । আল্লাহ তাআলার কাছে যদি কোন বিশেষ চাওয়া এবং পাওয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে সালাতুল হাজত নামাজের মাধ্যমে আপনি আল্লাহ তাআলার কাছে প্রার্থনা করতে পারেন । আল্লাহ তায়ালা বলেছেন তোমরা সবর এবং সালাতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার কাছে প্রার্থনা করো। 

সকল বিষয়ে প্রার্থনা এবং চাওয়ার জন্য সালাত আদায় করা গুরুত্বপূর্ণ । আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম যখন কোন বিপদে পড়তেন কিংবা কোন সমস্যার সম্মুখীন হতেন কিংবা কোন কিছুর প্রয়োজন হতো তখনই তিনি সালাত আদায় করতেন এবং সালাত আদায়ের মাধ্যমে আল্লাহ তা'আলা তার সমস্যা দূর করে দিতেন । বিশ্ব বিখ্যাত ক্বারী আলী রাহমাতুল্লাহ বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম প্রয়োজনের সময় যে নামাজ পড়তেন তাকেই সালাতুল হাজত বলা যেতে পারে ।

সালাতুল হাজত নামাজের সঠিক সময়

সালাতুল হাজত নামাজের নির্দিষ্ট কোন সময় নেই কিন্তু নিষিদ্ধ সময়  ব্যতীত যেকোনো সময় সালাতুল হাজতের  নামাজ পড়া যায় । হাজত অর্থ প্রয়োজন প্রয়োজনের নিয়াতে  অন্যান্য  নামাজের  মতোই দু -রাকাত নফল নামাজ আদায়  করা যাই  । স্বাভাবিক নামাজের মতো সঠিক নিয়মে ওযু করে দুই রাকাত নফল নামাজ করা যাই। সালাতুল হাজত নামাজের আসলে নির্দিষ্ট কোন সময় নেই যে কোন সময় এ নামাজ পড়া যায় । 

সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম 

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক আপনি যদি সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান  তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য । আজকের এই পোষ্টটি আপনি মনোযোগ সহকারে বললেই জানতে পারবেন সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম সম্পর্কে । সালাতুল হাজত নামাজের নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নেই। 

স্বাভাবিক সকল নামাজের মতই উত্তম ভাবে উঁচু করে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়তে হবে । আপনি যদি ইচ্ছে করেন আপনি আরও পড়তে পারবেন । এরপর নামাজ শেষ করে আল্লাহ তাআলার হামদ ও দরুদ ও ছানা পাঠ করতে হবে । এরপর নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর উপর দরুদ শরীফ পাঠ করে নিজের মনের কথা আল্লাহ তাআলার নিকট প্রার্থনা করতে হবে।

সালাতুল হাজত নামাজের কেন পড়া হয় ?

আসসালামু আলাইকুম কে পাঠক আপনাদের কে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন আজকের এই পোস্টটিতে আমরা আলোচনা করব সালাতুল হাজতের নামাজ কেন পড়া হয় এ সম্পর্কে । সালাতুল হাজেতের নামাজ পড়া হয় বিপদে পড়লে রোগ হলে কিংবা কোনো কিছুর প্রয়োজন হলে বা কোন কিছুর ইচ্ছে পোষণ করলে নফল নামাজ অর্থাৎ সালাতুল হাজতের নামাজ আদায়ের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে ইচ্ছে বা প্রয়োজনের কথা জানানো হয় ।
আল্লাহ তা'আলা সূরা বাকারার ১৫৩ নম্বর আয়াতে বলেছেন" হে আমার মুমিন বান্দারা তোমরা ধৈর্য ধরো এবং সালাতের মাধ্যমে আমার কাছে প্রার্থনা কর নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'আলা ধৈর্যশীল ও সালাত আদায়কারীর সঙ্গে থাকেন ।আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম যখন কোন সমস্যায় পড়তেন বা বিপদে পড়তেন তখন তিনি দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করতেন এই নফল নামাজ আদায় করাকে সালাতুল হাজরতের নামাজ বলা হয় ।

মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তার সাহাবীদের বলতেন তোমরা যদি কখনো কোন সমস্যায় পড়ো বা বিপদে পড়ো তাহলে তোমরা দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করে নিবে। তাহলে তোমরা তোমাদের সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবে।

একটি হাদিসে হযরত হুজাইফা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম যখন কোন সমস্যায় বা বিপদে পড়তেন তিনি সাথে সাথে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করতেন এবং আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতেন এবং আল্লাহ তাআলার কাছে সাহায্য কামনা করতেন ।

সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ত আরবিতে ও বাংলায়

আমরা সকলেই জানি যে নিয়ত মানে ইচ্ছে পোষণ করা । অর্থাৎ যে কোন জিনিস করার উদ্দেশ্য যখন আমরা কোন ইচ্ছে পোষণ করি সেটাকেই নিয়াত বলা হয় । ঠিক তেমনি আমরা যখন নামাজ পড়ার পূর্বে নামাজ আদায় করব সে নামাজের জন্য পোষণ করা হচ্ছে সেই নামাজের নিয়ত। তবে আরবিতে বা বাংলাতে ও নিয়ত করা যায় । 

সালাতুল হাজত নামাজের  আরবিতে নিয়াত হলোঃ"নাওয়াইতু আন উসালিলয়া লিল্লাহি তা আলা আরবা  আ রাকা আতাই সালাতুল হাজত সালাতি নাফলি  রাসূলিল্লাহহি তা আলা মুতাওযাজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহ আকবার" । আপনি যদি আরবি ভাষাতে নিয়ত না করতে পারেন তাহলে আপনি বাংলা ভাষাতে অর্থাৎ মাতৃভাষাতে নিয়ত করতে পারবেন, "আমি পশ্চিম মুখে কিব্লা মুখি হয়ে সালাতুল হাজত এর ২ রকাত নফল নামাজ আদায়ের নিয়াত করলাম আল্লাহ আকবর  । 

নিয়াতের পরে সুরা ফাতিহার সাথে অন্য যেকোনো একটি সূরা মিল করে পড়তে হবে তারপরে রুকু করতে হবে সির্জা্দা দিতে হবেন, এরপর পরবর্তীতে আবার দ্বিতীয় রাকাতে সূরা ফাতেহার সাথে অন্য যে কোন একটি সূরা পড়ে রুকু এবং সিজদা করে নামাজ শেষ করতে হবে । আল্লাহর নিকট বেশি বেশি করে নবীর শানে দুরুদ পাঠ করতে হবে এবং দোয়া করলে ইনশাল্লাহ আল্লাহ আমাদের দোয়া কবুল করে নিবমাজ কত রাকাত ।

সালাতুল হাজত যেহেতু নফল নামাজ সেজন্য এর নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নেই । সেজন্য নফল নামাজের মত দুই রাকাত আদায় করা যায় । আপনি চাইলে চার রাকাত ছয় রাকাত করতে পারবেন । এবং আল্লাহ তাআলার হামদ ও সানা পড়তে হবে এবং নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর উপর দরুদ পাঠ করতে হবে।

সালাতুল হাজত নামাজের  দোয়া

প্রত্যেক নামাজের আলাদা আলাদা দোয়া থাকে তেমনি সালাতুল হাজত নামাজের দোয়া রয়েছে যে দোয়াটি পাঠ করার মাধ্যমে আল্লাহ তা'আলা আমাদের আশা করে দিতে পারেন এটি  উচ্চারন হলো" আলহামদুলিল্লাহ রাব্বিল আলামিন আজ আলুকা মুজিবাতি রহমাতিকা ,ওয়া আজা -ইমা মাগফিরাতিকা ,ওয়াল গানিমাতা মিন কুল্লি বিররিউ ওয়াস সালামাতা মিন কুল্লি ইছমিন লা তাদাআলি -জাম্বান ইল্লা গাফারতাহু ওয়ালা হাম্মান ইল্লা ফাররাজতাহু ওয়ালা হা -জাতান হিয়া লাকা রিজান ইল্লা কাজাইতাহা ইয়া আরহামার  রাহিমিন "

ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺍﻟْﺤَﻠِﻴﻢُ ﺍﻟْﻜَﺮِﻳﻢُ ﺳُﺒْﺤَﺎﻥَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺭَﺏِّ ﺍﻟْﻌَﺮْﺵِ ﺍﻟْﻌَﻈِﻴﻢِ ﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ ﻟِﻠَّﻪِ ﺭَﺏِّ ﺍﻟْﻌَﺎﻟَﻤِﻴﻦَ ﺃَﺳْﺄَﻟُﻚَ ﻣُﻮﺎﺕِ ﺭَﺣْﻤَﺘِﻚَ ﻭَﻋَﺰَﺍﺋِﻢَ ﻣَﻐْﻔِﺮَﺗِﻚَ ﻭَﺍﻟْﻐَﻨِﻴﻤَﺔَ ﻣِﻦْ ﻛُﻞِّ ﺑِﺮّ ﻭَﺍﻟﺴَّﻼَﻣَﺔَ ﻣِﻦْ ﻛُﻞِّ ﺇِﺛْﻢٍ ﻻَ ﺗَﺪَﻉْ ﻟِﻲ ﺫَﻧْﺒًﺎ ﺇِﻻَّ ﻏَﻔَﺮْﺗَﻪُﺟِﺒَ ﻭَﻻَ ﻫَﻤًّﺎ ﺇِﻻَّ ﻓَﺮَّﺟْﺘَﻪُ ﻭَﻻَ ﺣَﺎﺟَﺔً ﻫِﻲَ ﻟَﻚَ ﺭِﺿًﺎ ﺇِﻻَّ ﻗَﻀَﻴْﺘَﻬَﺎ ﻳَﺎ ﺃَﺭْﺣَﻢَ ﺍﻟﺮَّﺍﺣِﻤِﻴﻦَ

 বাংলা আর্থ "আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ বা উপাস্য নেই, তিনি সকল কিছুর মালিক এবং স্রষ্টা । তিনি রহমান এবং দয়ালু সকল দোষ-জগুড়ি থেকে পবিত্র এবং মুক্ত । আল্লাহ তাআলা এই পৃথিবীর স্রষ্টা । সকল প্রশংসা আল্লাহর তিনি সারা জাহানের মালিক। আপনার কাছে আমি প্রার্থনা করি ক্ষমতা আকর্ষণকারী সকল অন্য কর্মের ওসিলায় আপনার ক্ষমা ও মাগফিরাত আকর্ষণকারী। 

সকল কাজের বরকত, সকল নেক আমলের সাফল্য লাভের এবং সব ধরনের গুনাহ থেকে নিরাপত্তা লাভের জন্য। আমার কোন গুনাহ যেন মাফ ছাড়া না থাকে , আমার সকল সমস্যা যেন সমাধান হয়ে যায়। আর আমার এমন প্রয়োজন যাতে রয়েছে আপনার সন্ত ুষ্টি তা অফুরন্ত যেন না থাকে । হে দয়ালু আল্লাহ  " 
 
তাছাড়া , শেষ বৈঠকে তাশাহোদের পর সালাম ফিরানোর পূর্বে আপনার প্রয়োজনের বিষয়টি কথা নিয়তের মধ্যে তুলে ধরবেন এবং এই দোয়াটি পড়বেন উচ্চারণ:(আল্লাহুম্মা রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতাও ওয়া ফিল আখিরাতে হাসানাতাঁও ওয়া ক্বিনা আযা-বান্নার) আর্থঃ হে আল্লাহ, হে আমাদের পালনকর্তা , আপনি আমাদের দুনিয়াতে মঙ্গল দিন এবং আখিরাতে আমাদের জান্নাতের ব্যবস্থা করে দিন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা করুন ।

সালাতুল হাজত নামাজের উপকারিতা  ফজিলত 

আপনাদের অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে হাজের নামাজ বিষয়টি আসলে কি । সালাতুল হাজের নামাজ কেন পড়তে হয় বা এ নামাজের ফজিলত কি? সুতরাং আজকে আমরা আলোচনা করব সালাতুল হাজের নামাজের উপকারিতা ও ফজিলত সম্পর্কে।

আজকের পোস্টটি পড়ে আপনারা জেনে গেছেন যে, সালাতুল হাজরতের নামাজ কেন পড়তে হয় এবং এর ফজিলত গুলো কি কি হতে পারে , সালাতুল হাজত নামাজের গুরুত্বঃ অপরিসীম । আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম যখন কোন সমস্যায় পড়তেন বা বিপদে পড়তেন তখন তিনি দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করতেন । 

এই নফল নামাজ আদায় করাকে সালাতুল হাজরতের নামাজ বলা হয় । মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তার সাহাবীদের বলতেন তোমরা যদি কখনো কোন সমস্যায় পড়ো বা বিপদে পড়ো তাহলে তোমরা দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করে নিবে। তাহলে তোমরা তোমাদের সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবে।

একটি হাদিসে হযরত হুজাইফা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম যখন কোন সমস্যায় বা বিপদে পড়তেন তিনি সাথে সাথে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করতেন এবং আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতেন এবং আল্লাহ তাআলার কাছে সাহায্য কামনা করতেন ।

অর্থাৎ জগতের সকল মুসলমান মানুষ তাদের শারীরিক মানসিক সামাজিক পারিবারিক যে কোন ধরনের বিপদে পড়লে বা কোন প্রয়োজনের আল্লাহতালার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করার জন্য যে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করে তাকে সালাতুল হাজরতের নামাজ বলে । আল্লাহ তাআলা আমাদের সৃষ্টিকর্তা এবং পালনকর্তা আল্লাহ তায়ালা তখনই খুশি হয় যখন আমরা কোন বিপদে বা সমস্যায় পড়ে এবং আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া প্রার্থনা করি । 

লেখকের শেষ কথাঃসালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন 

আজকের পোস্টটিতে আমরা আলোচনা করেছি সালাতুল হাজত নামাজ কি?সালাতুল হাজত নামাজের সঠিক সময় ,সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম ,সালাতুল হাজত নামাজের কেন পড়া হয় ? সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ত আরবিতে ও বাংলায় ,সালাতুল হাজত নামাজ কত রাকাত , সালাতুল হাজত নামাজের দোয়া মোনাজাত ,সালাতুল হাজত নামাজের উপকারিতা ফজিলত সম্পর্কে আজকের আর্টিকেল পড়ে যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন এবং সঠিক নিয়মে সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে। আজকের পোস্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

তৌহিদ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url